আশি ঊর্ধ্ব এই বৃদ্ধ সবকিছু হারিয়ে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। এমন অবস্থায় তাঁর দুই পুত্রবধূ ঢাল হয়ে দাঁড়ান। কাঁধে তুলে নেন সংসারের ভার। শ্বশুর ও স্বামীর গড়া কামারের ব্যবসা শুরু করেন। সংগ্রামী দুই নারী কামার কাজ করে জীবনযুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন।
শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে কামারপাড়ায় চিরচেনা সেই ব্যস্ততা এবার নেই। ঈদের আগে যেখানে কামারদের দিন-রাত ব্যস্ত থাকার কথা, সেখানে এখন উল্টো চিত্র। আগের তুলনায় এবার কাজের চাহিদা কম থাকায় সেই ব্যস্ততা শুরু হয়নি। নতুন করে বানিয়ে রাখা কোরবানির সরঞ্জাম বিক্রি নিয়েও দুশ্চিন্তায় আছেন তাঁরা।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে ব্যস্ত হয়ে উঠেছেন কামারেরা। কামারের দোকানগুলোতে ভিড় বেড়েছে ক্রেতাদেরও। দোকানগুলোতে বেড়েছে কোরবানির পশু জবাইয়ে ব্যবহৃত বিভিন্ন পণ্য তৈরির কাজ। এর মধ্যে বটি, ছুরি, চাপাতি ও কুড়াল অন্যতম। রাজধানীর শ্যামপুর ও যাত্রাবাড়ীতে অবস্থিত বেশ কয়েকটি কামারের দোকানে গিয়ে এমন চিত্র দেখা গেছে।
পবিত্র ঈদুল আজহার বাকি আর মাত্র কয়েক দিন। এর মধ্যে পশু জবাইয়ের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম তৈরি ও পুরোনো দা-বঁটি ও ছুরিতে ধার দিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন নরসিংদীর রায়পুরার কামারেরা। টুংটাং শব্দে মুখর কামার পল্লিগুলো। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, ঈদুল আজহার নাম করে নাশকতা করার জন্য কেউ হাতিয়ার প্রস্তুত করছেন কী না, সে